২ নয়, ৪টি বিশ্বকাপ উরুগুয়ের?
বিশ্বকাপের শ্বকাপের সবচেয়ে সফলতম দেশ ব্রাজিল। সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫টি বিশ্বকাপ রয়েছে ব্রাজিলের ঝুলিতে। ৪টি করে বিশ্বকাপ জিতে, এই তালিকায় দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে জার্মানি ও ইতালি। তবে এখন যদি বলা যায়, উরুগুয়ের দখলেও ৪টি বিশ্বকাপ? ঘাবড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক। ১৯৩০ ও ১৯৫০— এই দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উরুগুয়ে। তারপর আর বিশ্বকাপ ঘরে ঢোকেনি তাদের। তবে ৪টি বিশ্বকাপ জয় কীভাবে? আসলে বিশ্বকাপ শুরুর আগে, ফিফা ‘বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ’-এর তকমা দিয়েছিল অলিম্পিককেই। পরে অবশ্য সেই স্বীকৃতি স্বয়ং বাতিল করে দেয় আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ামক সংস্থা। তবে উরুগুয়ে তা মানতে রাজি নয় । বিশ্বকাপ শুরুর আগে ২টি অলিম্পিক জিতেছিল উরুগুয়ে। তাই উরুগুয়ে ফুটবল ফেডারেশনের মতে তাদের কাপসংখ্যা ৪! তা নিয়ে ফিফার সঙ্গে সংঘাতও কম হয়নি। যে-দেশের ঝুলিতে যতগুলি বিশ্বকাপ রয়েছে, তাদের জার্সিতে ততগুলি তারা দেখা যায়। ২ নাকি ৪— কটি তারা থাকবে উরুগুয়ের জার্সিতে, তা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপের আগেও বিতর্ক বেঁধেছিল ফিফার দপ্তরে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ৪ তারা- বিশিষ্ট জার্সি গায়েই মাঠে নামেন উরুগুয়ে তারকারা….
২ নয়, ৪টি বিশ্বকাপ উরুগুয়ের?
বিশ্বকাপের শ্বকাপের সবচেয়ে সফলতম দেশ ব্রাজিল। সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫টি বিশ্বকাপ রয়েছে ব্রাজিলের ঝুলিতে। ৪টি করে বিশ্বকাপ জিতে, এই তালিকায় দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে জার্মানি ও ইতালি। তবে এখন যদি বলা যায়, উরুগুয়ের দখলেও ৪টি বিশ্বকাপ? ঘাবড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক। ১৯৩০ ও ১৯৫০— এই দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উরুগুয়ে। তারপর আর বিশ্বকাপ ঘরে ঢোকেনি তাদের। তবে ৪টি বিশ্বকাপ জয় কীভাবে? আসলে বিশ্বকাপ শুরুর আগে, ফিফা ‘বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ’-এর তকমা দিয়েছিল অলিম্পিককেই। পরে অবশ্য সেই স্বীকৃতি স্বয়ং বাতিল করে দেয় আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ামক সংস্থা। তবে উরুগুয়ে তা মানতে রাজি নয় । বিশ্বকাপ শুরুর আগে ২টি অলিম্পিক জিতেছিল উরুগুয়ে। তাই উরুগুয়ে ফুটবল ফেডারেশনের মতে তাদের কাপসংখ্যা ৪! তা নিয়ে ফিফার সঙ্গে সংঘাতও কম হয়নি। যে-দেশের ঝুলিতে যতগুলি বিশ্বকাপ রয়েছে, তাদের জার্সিতে ততগুলি তারা দেখা যায়। ২ নাকি ৪— কটি তারা থাকবে উরুগুয়ের জার্সিতে, তা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপের আগেও বিতর্ক বেঁধেছিল ফিফার দপ্তরে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ৪ তারা- বিশিষ্ট জার্সি গায়েই মাঠে নামেন উরুগুয়ে তারকারা….
বিশ্বকাপ খেলানো একমাত্র ভারতীয় রেফারি!
১৯৫০ সালে ভারতের কাছেও সুযোগ এসেছিল বিশ্বকাপ খেলার। অবশ্য সেই সুযোগ হেলার হারিয়েছিল সদ্য-স্বাধীন হওয়া আমাদের দেশ। তারপর কেটে গেছে ৭২ বছর। আজও দ্বিতীয়বারের জন্য বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ভারত। অবশ্য ভারতীয় দল বিশ্বকাপে হাজির না থাকলেও, প্রতিবছরই কোনো-না-কোনোভাবে বিশ্বকাপের ময়দানে জুড়ে থাকে ভারত। ২০০২ সালে ভারত ও ফুটবল বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে এই সেতুবন্ধনের কাজটি করেন কমলেশ্বর শঙ্কর। দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে আয়োজিত বিশ্বকাপে প্রথম ভারতীয় রেফারি হিসাবে দেখা গিয়েছিল চেন্নাই-এর এই বাসিন্দাকে। সহকারী রেফারি হিসাবে তিনটি ম্যাচ পরিচালনা করেছিলেন কমলেশ্বর। পরবর্তীতে বিশ্বকাপে আর ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ না এলেও, এএফসির দপ্তরে কাজ জুড়ে যায় তাঁর। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ঠিক আগে, ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের চাকরি থেকে পাকাপাকিভাবে কোয়ালালামপুরে পাড়ি দেন তিনি। নিযুক্ত হয়েছিলেন রেফারিং ডেভলপমেন্ট অফিসার হিসাবে। এমনকি সে- সময় কথাও উঠেছিল ব্রাজিল বিশ্বকাপে তাঁকে পাঠানো হয় অবজার্ভার হিসাবে……
বিশ্বকাপ খেলানো একমাত্র ভারতীয় রেফারি!
১৯৫০ সালে ভারতের কাছেও সুযোগ এসেছিল বিশ্বকাপ খেলার। অবশ্য সেই সুযোগ হেলার হারিয়েছিল সদ্য-স্বাধীন হওয়া আমাদের দেশ। তারপর কেটে গেছে ৭২ বছর। আজও দ্বিতীয়বারের জন্য বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ভারত। অবশ্য ভারতীয় দল বিশ্বকাপে হাজির না থাকলেও, প্রতিবছরই কোনো-না-কোনোভাবে বিশ্বকাপের ময়দানে জুড়ে থাকে ভারত। ২০০২ সালে ভারত ও ফুটবল বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে এই সেতুবন্ধনের কাজটি করেন কমলেশ্বর শঙ্কর। দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে আয়োজিত বিশ্বকাপে প্রথম ভারতীয় রেফারি হিসাবে দেখা গিয়েছিল চেন্নাই-এর এই বাসিন্দাকে। সহকারী রেফারি হিসাবে তিনটি ম্যাচ পরিচালনা করেছিলেন কমলেশ্বর। পরবর্তীতে বিশ্বকাপে আর ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ না এলেও, এএফসির দপ্তরে কাজ জুড়ে যায় তাঁর। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ঠিক আগে, ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের চাকরি থেকে পাকাপাকিভাবে কোয়ালালামপুরে পাড়ি দেন তিনি। নিযুক্ত হয়েছিলেন রেফারিং ডেভলপমেন্ট অফিসার হিসাবে। এমনকি সে- সময় কথাও উঠেছিল ব্রাজিল বিশ্বকাপে তাঁকে পাঠানো হয় অবজার্ভার হিসাবে……
বিশ্বকাপ খেলানো একমাত্র ভারতীয় রেফারি!
১৯৫০ সালে ভারতের কাছেও সুযোগ এসেছিল বিশ্বকাপ খেলার। অবশ্য সেই সুযোগ হেলার হারিয়েছিল সদ্য-স্বাধীন হওয়া আমাদের দেশ। তারপর কেটে গেছে ৭২ বছর। আজও দ্বিতীয়বারের